#প্রফেসর_হার্দিক_পান্ডের_ডাইরি
*********************************
@স্বপ্নপ্রিয় দাশগুপ্ত ওরফে অজ্ঞাত অচেনা
(প্রথম পর্ব)
(দুই)
********************************
শালার এই নিউজ পেপার গুলোও হয়েছে ,খবর পেলেই খবর নিয়ে কারবারি ,আর তাতে কয়কশো গুন বারাবারি তো আছেই ।অতো বড়ো বিজ্ঞানী হারিয়ে যাবে ? বিশ্বাস করা যায় ? তবুও শালার এমন ভাবে লিখবে পাবলিকে বিশ্বাস করতেই হবে ,পাবলিক যে নিউজ এখন পড়ে না ,খায় ।এই তো গত বছর তিনি প্রথম জেনেটিক ইঞ্জেনেয়ারিং ,ন্যানোটেকনোলোজিতে পুরষ্কার পেলেন ।আর এখন কোনোকিছু হারিয়ে গেলে খুজে পাওয়া তো সহজ ।এতো বড়ো বড়ো টেলিসকোপ ,এতো স্যাটেলাইট ..মামুলি ব্যাপার ।
মেদিনীপুর কলেজ ,১৩/১২/৩০
মেডিয়ায় ভর্তি বাইরে ,এই কলেজেরই প্রফেসর ছিলেন হার্দিক পান্ডে ,ছিম ছাম চেহারা ,৫'৫" হাইট ,শ্যামবর্ণের ।তবে ক্লাসে যখন লেকচার দিতেন সবাই মন্ত্রমুদ্ধ সাপের মতো শুনে যেত ।রোবোটিক্সে শুধুমাত্র উনার জন্যই গোটাবিশ্বে একটা আলাদা পজিশনে মেদিনীপুর কলেজ ।হঠাৎ স্যার হারিয়ে যাবে কেউ ভাবতেও পারেনি ,গোটা কলেজে শোকের ছায়া ।সিআইডি এসেছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ।প্রিয় ছাত্রদের মধ্যে বিক্রম ছিল সব থেকে প্রিয় । " কাল শেষ বার তুমি স্যারকে কোথায় দেখেছিলে ?"
"ওনার ল্যাবে " সাধারণত স্যারের ল্যাবে কারো ঢোকার পারমিশন নেই ।আমি একবার ডুকেছি তবে স্যার আমাকে পুড়োটা দেখায়নি "।
"কোন দিকে ল্যাবটা ? চলো ...।
বিক্রম নিয়ে গেল । ফিজিক্স ল্যাবের পেছনে দরজায় একটা বড়ো বিবেকানন্দের ছবি দেওয়ালে আটকানো ।পাশে একটা টেবিল ,টেবিলে বসানো নানারকম সরঞ্জাম ,একটা ছোটো চাকতির মতো ,দেখতে ঠিক সিটি ক্যাসেডের মতো ,ওটা ছুতেই বিবেকান্দের ছবিটা সরে গলে একটা দরজা ।বিক্রম জানত পাসওয়াট । ভিতরে ঢুকতেই ??
(ক্রমশ )
*********************************
@স্বপ্নপ্রিয় দাশগুপ্ত ওরফে অজ্ঞাত অচেনা
(প্রথম পর্ব)
(দুই)
********************************
শালার এই নিউজ পেপার গুলোও হয়েছে ,খবর পেলেই খবর নিয়ে কারবারি ,আর তাতে কয়কশো গুন বারাবারি তো আছেই ।অতো বড়ো বিজ্ঞানী হারিয়ে যাবে ? বিশ্বাস করা যায় ? তবুও শালার এমন ভাবে লিখবে পাবলিকে বিশ্বাস করতেই হবে ,পাবলিক যে নিউজ এখন পড়ে না ,খায় ।এই তো গত বছর তিনি প্রথম জেনেটিক ইঞ্জেনেয়ারিং ,ন্যানোটেকনোলোজিতে পুরষ্কার পেলেন ।আর এখন কোনোকিছু হারিয়ে গেলে খুজে পাওয়া তো সহজ ।এতো বড়ো বড়ো টেলিসকোপ ,এতো স্যাটেলাইট ..মামুলি ব্যাপার ।
মেদিনীপুর কলেজ ,১৩/১২/৩০
মেডিয়ায় ভর্তি বাইরে ,এই কলেজেরই প্রফেসর ছিলেন হার্দিক পান্ডে ,ছিম ছাম চেহারা ,৫'৫" হাইট ,শ্যামবর্ণের ।তবে ক্লাসে যখন লেকচার দিতেন সবাই মন্ত্রমুদ্ধ সাপের মতো শুনে যেত ।রোবোটিক্সে শুধুমাত্র উনার জন্যই গোটাবিশ্বে একটা আলাদা পজিশনে মেদিনীপুর কলেজ ।হঠাৎ স্যার হারিয়ে যাবে কেউ ভাবতেও পারেনি ,গোটা কলেজে শোকের ছায়া ।সিআইডি এসেছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ।প্রিয় ছাত্রদের মধ্যে বিক্রম ছিল সব থেকে প্রিয় । " কাল শেষ বার তুমি স্যারকে কোথায় দেখেছিলে ?"
"ওনার ল্যাবে " সাধারণত স্যারের ল্যাবে কারো ঢোকার পারমিশন নেই ।আমি একবার ডুকেছি তবে স্যার আমাকে পুড়োটা দেখায়নি "।
"কোন দিকে ল্যাবটা ? চলো ...।
বিক্রম নিয়ে গেল । ফিজিক্স ল্যাবের পেছনে দরজায় একটা বড়ো বিবেকানন্দের ছবি দেওয়ালে আটকানো ।পাশে একটা টেবিল ,টেবিলে বসানো নানারকম সরঞ্জাম ,একটা ছোটো চাকতির মতো ,দেখতে ঠিক সিটি ক্যাসেডের মতো ,ওটা ছুতেই বিবেকান্দের ছবিটা সরে গলে একটা দরজা ।বিক্রম জানত পাসওয়াট । ভিতরে ঢুকতেই ??
(ক্রমশ )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন